সান্ডা খাওয়ার উপকারিতা - সান্ডা তেলের উপকারিতা

সান্ডা হলো এক ধরনের মরুভূমির টিকটিকি, ইসলামিক তথ্য অনুযায়ী কেউ বলেছেন এটি খাওয়া হারাম আবার কেউ বলেছেন এটি খাওয়া হালাল। সান্ডা খাওয়ার উপকারিতা কি আপনারা এই বিষয়ে অনেকেই বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে থাকেন। 
সান্ডা খাওয়ার উপকারিতা
তাই আজকের এই পোস্টে আলোচনা করা হবে সান্ডা খাওয়ার উপকারিতা কি, ঠান্ডা তেলের উপকারিতা, ঠান্ডা খাওয়া হালাল না হারাম ও সান্ডার তেল ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে। সান্ডা সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য জানতে এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইল।

পোস্ট সূচিপত্রঃ সান্ডা খাওয়ার উপকারিতা - সান্ডা তেলের উপকারিতা

সান্ডা খাওয়ার উপকারিতা

বর্তমান সময়ে আমাদের দেশের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অত্যন্ত সরগরম একটি বিষয় হলো সান্ডা। সান্ডা খাওয়া নিয়ে বিভিন্ন ধরনের পোস্ট ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। কিন্তু আপনারা অনেকেই জানতে চান সান্ডা আসলে খাওয়া যাবে কিনা। যদি খাওয়া যায় তাহলে সান্ডা খাওয়ার উপকারিতা কি। চলুন জেনে নেওয়া যাক সান্ডা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য।

শক্তি বর্ধক হিসেবে কাজ করেঃ প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন আয়রন ও মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার হলো সান্ডার মাংস। তাই সান্ডার মাংস নিয়মিত খাওয়ার কারণে শরীরের শক্তি বৃদ্ধি হয়। মধ্যপ্রাচ্যের মানুষের শক্তি বৃদ্ধির জন্য সান্ডার মাংস খাওয়া হয়।

যৌন শক্তি বাড়াতে সাহায্য করেঃ সান্ডার মাংসের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান বিদ্যামান আছে। বিশেষ করে যৌন শক্তি বাড়াতে যেসব উপাদান প্রয়োজন হয় তার প্রায় সবগুলোই এর মধ্যে আছে। তাই সান্ডার মাংস খাওয়ার কারণে যৌন শক্তি স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে যায়।

রক্তস্বল্পতা দূর করতে সাহায্য করেঃ সান্ডার মাংসের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন বিদ্যমান আছে। তাই সান্ডার মাংস খাওয়ার কারণে রক্তস্বল্পতা দূর হয়।

মজবুত হাড় গঠনের সাহায্য করেঃ প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস ঠান্ডার মাংসের মধ্যে উপস্থিত আছে। সান্ডার মাংস খাওয়ার ফলে মানুষের হাড় মজবুত হয়।

মাংস পেশী মজবুত করেঃ মাংসপেশী মজবুত করার জন্য প্রয়োজন হয় প্রোটিন। আর সান্ডার মাংসের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন বিদ্যমান আছে। তাই স্বাভাবিকভাবে সান্ডার মাংস খেলে মাংসপেশি মজবুত হয়।

রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করেঃ সান্ডার মাংসের মধ্যে চর্বির পরিমাণ খুবই কম। সাণ্ডার মাংস খেলে শরীরের চর্বি জমে না এবং রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ থাকে।

সান্ডা তেলের উপকারিতা

সান্ডা খাওয়া হালাল না হারাম এটা কিভাবে খেতে হয় এই নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক জল্পনা কল্পনা চলছে। ইতিমধ্যেই আপনারা জেনে গেছেন সান্ডা খাবার উপকারিতা সম্পর্কে। কিন্তু সান্ডার তেলের উপকারিতা সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানতে চান। চলুন তাহলে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক সান্ডার তেলের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।

যৌন শক্তি বৃদ্ধি করেঃ যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে সান্ডার তেলের অবদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রাচীনকাল থেকে মানুষের যৌন শক্তি বৃদ্ধির জন্য সান্ডার তেল ব্যবহার হয়ে আসছে।

ত্বকের রোগ নিরাময় করেঃ ত্বকের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ক্ষত বা রোগের সংক্রমন হতে পারে। ত্বকের এসব ক্ষত রোগ বা সংক্রমণ নিয়াময়ের জন্য সান্ডার তেল চমৎকার ভূমিকা পালন করে থাকে।

বাতের ব্যাথা নিরাময় করেঃ অনেক দিনের পুরনো বাতের ব্যথা বা নতুন করে বাতের ব্যথা জনিত সমস্যা দেখা দিলে সান্ডার তেল ব্যবহার করতে হবে। কারণ সান্ডার তেল দাঁত ব্যাথা নিরাময় চমৎকার কাজ করে থাকে।

শরীরের ব্যথা দূর করেঃ আপনার শরীরে কোন অংশে ব্যথা হলে বিশেষ করে হাড়ে ব্যাথা হলে সান্ডার তেল ব্যবহার করতে পারেন। কারণ সান্ডার তেল শরীরের যে কোন ধরনের ব্যথা দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

চুল মজবুত করেঃ চুল মজবুত করতে সান্ডার তেল বেশ ভালো কাজ করে থাকে। এছাড়াও সান্ডার তেল ব্যবহার করার মাধ্যমে চুল পড়া বন্ধ হয়।
সান্ডা কি খাওয়া যায়

সান্ডা কি খাওয়া যায়

আপনারা অনেকেই জানতে চান সান্ডা কি খাওয়া যায়। বর্তমানে পুরো বিশ্ব এখন হাতের মুঠোয়। পৃথিবীর কোথায় কি হয় না হয় সবকিছু মুহূর্তের মধ্যে জানা যায়। তেমনি সান্ডা খাওয়ার ব্যাপারে সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ কিছু পোস্ট ভাইরাল হয়েছে। ইসলামিক তথ্য অনুযায়ী নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে খাওয়ার জন্য সান্ডা দেওয়া হয়। উনি সান্ডা খান নাই তবে না খাওয়ার পরামর্শ দেননি। সে হিসেবে বলা যায় সান্ডা খাওয়া যায়।

সান্ডা খাওয়া কি হালাল

সান্ডা খাওয়া কি হালাল এই সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানার জন্য বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করছেন। সান্ডা খাওয়া হালাল কিনা এই বিষয়ে যে তথ্য জানা যায় তা হল আমাদের শেষ নবীকে সান্ডা খাওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। উনি অপরিচিত প্রাণী হওয়ায় সান্ডা খান নি তবে কাউকে না খাওয়ার পরামর্শ দেননি। তার সাহাবী তার সামনে সান্ডার মাংস খেয়েছেন এবং জিজ্ঞেস করেছিলেন এটা খাওয়া হারাম কিনা। তখন আমাদের নবী বলেছেন এটা খাওয়া হারাম নয়।

বর্তমানে আমাদের দেশের কিছু আলেমরা বিভিন্ন জায়গায় বলছেন সান্ডা খাওয়া হালাল না। তবে সান্ডা খাওয়ার ব্যাপারে কোথাও হারাম বিষয়ে কোন কিছু লেখা পাওয়া যায়নি। সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী দেখা যায় সৌদি কফিলরা খাবার টেবিলে তারা সান্ডা রেখেছেন। অর্থাৎ আরব দেশে সান্ডার মাংস দিয়ে বিরিয়ানি রান্না করে খাচ্ছেন। আরবে সান্ডার মাংস দিয়ে বিরিয়ানি বেশ জনপ্রিয়।

সান্ডার তেল ব্যবহারের নিয়ম

সান্ডা হলো মরুভূমির একটি প্রাণী যা দেখতে কিছুটা টিকটিকির মত। তবে এর লেজে খাজ কাটা আছে।বর্তমানে সান্ডা খাওয়ার বেশ কিছু ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় খুব বেশি ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে সৌদি কফিলরা সান্ডা দিয়ে বিরিয়ানি রান্না করে খাচ্ছেন। তবে সান্ডা খাবার চেয়ে সান্ডার তেল আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগ নিরাময়ের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে।

শরীরে বিভিন্ন ধরনের বাত ব্যথা সহ বিভিন্ন ধরনের ব্যাথা নিরাময়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে সান্ডার তেল। যৌন সমস্যা সমাধানের জন্য সান্ডার তেল অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।কিন্তু তার আগে আমাদের জানতে হবে সান্ডার তেল কিভাবে ব্যবহার করতে হয়। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক ভালো সমাধান পাওয়ার জন্য সান্ডার তেল ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে।
  1. বাত ব্যথা ভালো করার জন্য ব্যথাযুক্ত স্থানে রাত্রিবেলা ঘুমানোর আগে সান্ডার তেল ভালোভাবে মালিশ করতে হবে।
  2. শরীরের অন্য কোন ব্যথাযুক্ত স্থানে ব্যবহার করার জন্য ব্যথাযুক্ত স্থানটি ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিয়ে এরপর একটু পরিষ্কার কাপড় দিয়ে মুছে নিয়ে তারপরে সান্ডার তেল ব্যবহার করতে হবে।
  3. গোপন অঙ্গে ব্যবহারের জন্য প্রথমত ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিয়ে তারপর পরিষ্কার হাতে উক্তস্থানে তেল মালিশ করতে হবে।
সান্ডা কোথায় পাওয়া যায়

সান্ডা কোথায় পাওয়া যায়

সান্ডা মূলত একটি টিকটিকির মত প্রাণী। এটি আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যে প্রথমত দেখা গিয়েছে। বিশেষ করে মরুভূমি অঞ্চলগুলোতে এই প্রাণীর সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। কারন এই প্রাণীগুলো বালির মধ্যে অবস্থান বেশি করে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এই প্রাণী দেখা গেছে। প্রথমে এগুলোকে গুইসাপ মনে করলেও পরবর্তীতে দেখা যায় এগুলো আসলে সান্ডা।

বাংলাদেশের পশ্চিম অঞ্চল গুলোতে যেমন চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী, নাটোর, পাবনা এসব অঞ্চলে কিছু কিছু সান্ডা দেখা গেছে। স্থানীয় লোকদের ভাষ্যমতে এসব অঞ্চলে কিছু কিছু সান্ডা দেখা গেছে যা গুই সাপের চেয়ে একটু আলাদা। প্রথমে এটাকে বুঝতে না পারলেও পরবর্তীতে গুগলে এর ছবি সার্চ করে নিশ্চিত করেছেন যে এগুলো অল্প পরিমাণ হলেও এসব জেলায় পাওয়া যায়।

সান্ডার ছবি

সান্ডা না গুইসাপ এই বিষয় নিয়ে আমরা অনেক বেশি চিন্তিত। কারণ সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন ধরনের ভিডিও দেখে আমরা অনেকেই বুঝতে পারছি না কোনটা সান্ডা আর কোনটা গুইসাপ। তবে যদি ছবি দেখা যায় তাহলে সবচেয়ে ভালো বোঝা যায়। তাই আপনাদেরকে এই বিষয়টি আরো সহজ করার জন্য এই লেখাগুলোর নিচে একটি ছবি দেওয়া হল। আশা করি ছবি দেখে আপনারা চিনতে পারবেন কোনটা সান্ডা আর কোনটা গুইসাপ।
সান্ডার ছবি

সান্ডার English কি

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সান্ডা নিয়ে আমরা বিভিন্ন ধরনের পোস্ট দেখতে পাচ্ছি। বর্তমান সময়ে সান্ডা বেশ জনপ্রিয় একটি নাম। বাংলায় এটাকে সান্ডা বলা হয় কিন্তু ইংলিশ কি নাম এটা আমরা অনেকেই জানিনা। যেহেতু এটি একটি ভাইরাল বিষয় তাই যেকোনো সময় এর ইংরেজি কি এটা প্রয়োজন হতে পারে। চলুন তাহলে সান্ডার ইংরেজি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। সান্ডার ইংলিশ হল-Uromastyx.

সান্ডা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন ও উত্তর

সান্ডা কি বিষাক্ত?
সান্ডা হলো মরুভূমির এক ধরনের টিকটিকি বা গিরগিটি। সান্ডার মাংস বিষাক্ত নয় এটি খাওয়া যায়। তবে এর মুখ থেকে যে লালা বের হয় সেটা অনেক সময় বিষাক্ত হয়ে থাকে। অথবা যেগুলো মৃত সান্ডা সেগুলো বিষাক্ত হতে পারে। তবে জীবিত সান্ডা কোনভাবেই বিষাক্ত নয়।

সান্ডা কি ধরনের প্রাণী?
সান্ডা হলো এক ধরনের টিকটিকি বা গিরগিটি জাতীয় মরুভূমির প্রানী। সান্ডা শুধুমাত্র মরুভূমিতে বসবাস করে, এটা মরুভূমি ছাড়া অন্য জায়গায় বসবাস করতে পারে না। ইউরোপ এবং মধ্যপ্রাচ্যে হলো সান্ডার আদি স্থান। এটি দেখতে কিছুটা গুই সাপের মতো হলেও আকারে গুইসাপের চেয়ে ছোট। এবং লেজের অংশে খাজ কাটা থাকে। সান্ডা সাধারণত তৃণভোজী প্রাণী হলেও মাঝেমধ্যে ছোট ছোট প্রাণী এরা খেয়ে ফেলে।

সান্ডার তেলের উৎস কি?
সান্ডার তেল সাধারণত খাজ কাটা সান্ডা ভেজে এর চর্বি থেকে যে তেল তৈরি করা হয় সেটাই হল সান্ডার তেল। এটি উপমহাদেশে বিভিন্ন ধরনের উপজাতিরা তৈরি করে থাকেন। তারা এই তেল গুলো ফেরি করে বিক্রি করে থাকেন। এছাড়াও আফ্রিকান মহাদেশে এই তেল গুলো বিভিন্ন দোকানে কিনতে পাওয়া যায়।

সান্ডার খাবার কি?
সান্ডা মরুভূমিতে বসবাস করে এবং মরুভূমিতে বিভিন্ন ধরনের ঘাস ও গাছ জাতীয় খাবার এরা খেয়ে থাকে। তবে কোন কোন সময় এরা মরুভূমিতে থাকা ছোট ছোট প্রাণী খেয়ে থাকে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সান্ডা তৃণভোজী হয়। যখন খাবারের সংকট হয় শুধুমাত্র তখনই এটা ছোট ছোট প্রাণী খাবার হিসেবে গ্রহণ করে।

গুইসাপ আর সান্ডা কি এক?
আপনারা অনেকেই এই বিষয়ে প্রশ্ন করে থাকেন যে গুইসাপ আর সান্ডা এক কিনা। আবার অনেকেই না বুঝে ভুল করে গুইসাপকে সান্ডা মনে করে খেয়ে থাকেন। গুইসাপ আলাদা একটা প্রাণী আর সান্ডা আলাদা একটা প্রাণী। গুইসাপ আকারে বড় এবং লেজে কোন খাজ কাটা দাগ থাকে না। আর সান্ডা হলো ছোট্ট একটি প্রাণী যা দেখতে কিছুটা গুই সাপের মতো। তবে এর লেজে খাজ কাটা থাকে। যা আত্মরক্ষার জন্য সান্ডা ব্যবহার করে থাকে। তাই এক কথায় বলা যায় সান্ডা আর গুইসাপ এক নয়।

লেখকের মন্তব্যঃ সান্ডা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জেনে নিন

উপরের আলোচনা থেকে আপনারা নিশ্চয়ই জানতে পেরেছেন সান্ডা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। ঠান্ডা হলো এক ধরনের প্রাণী যা দেখতে টিকটিকি বা গিরগিটির মতো। এই প্রাণী সাধারণত মরুভূমিতে জন্মগ্রহণ ও লালন পালন হয়ে থাকে। এটা মরুভূমি ছাড়া অন্য জায়গায় সেভাবে দেখা যায় না।

সান্ডা খাওয়ার বেশ কয়েকটি উপকারিতা আছে। যেমন যৌনশক্তি বৃদ্ধিতে সান্ডার ভূমিকা বেশ গুরুত্বপূর্ণ এছাড়া মাংসপেশী শক্ত করতে সান্ডার মাংস ভালো কাজ করে থাকে। তবে সান্ডা নিশ্চিত না হয়ে এর মাংস না খাওয়াই ভালো। কারণ সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের দেশে অনেকেই সান্ডা মনে করে গুইসাপ খেয়ে বেশ কয়েকজন অসুস্থ হয়ে গেছে। এছাড়াও সান্ডার তেল আমাদের জন্য অনেক বেশি উপকারী।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এট্রাকশন আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url