মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সেরা ১০ টি উপায়

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সেরা ১০ টি উপায়। আপনি যদি মোবাইল ফোন দিয়ে অনলাইনে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আজকের আর্টিকেলে জানতে পারবেন কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায়।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সেরা ১০ টি উপায়
তাহলে চলুন এবার শুরু করা যাক মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখে মাসে কত টাকা ইনকাম করা যায়। এবং কিভাবে খুব সহজে মোবাইল ফোনে ফ্রিল্যান্সিং শেখা যাবে সেই সম্পর্কে সকল বিস্তারিত জানতে হলে আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।

সূচিপত্রঃ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সেরা ১০ টি উপায়

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সেরা ১০ টি উপায়

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সেরা 10 টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন। মোবাইল ফোন আমরা অনেকেই ব্যবহার করে থাকি কিন্তু ইনকাম করতে পারিনা। তাই আপনার হাতে যদি একটি স্মার্ট ফোন থাকে তাহলে আপনি খুব সহজে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

এখন অনেকেই ভাবতে থাকেন মোবাইল ফোন দিয়ে কি কি কাজ করে ইনকাম করা যাবে। তাদের জন্য আজকে ১০ টি উপায় বলবো। যেগুলো কাজ আপনি মোবাইল ফোন দিয়ে করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আসুন এবার জেনে নিন কোন দশটি কাজ। 

  • লোগো ডিজাইন করে ইনকাম।
  • ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম।
  • কনটেন্ট লিখালিখি করে ইনকাম।
  • ইউটিউব মার্কেটিং করে  ইনকাম ।
  • ফেসবুক মার্কেটিং করে ইনকাম।
  • সোশাল মিডিয়া ম্যানেজারের কাজ করে ইনকাম। 
  • ভিডিও এডিটিং করে ইনকাম।
  • ডিজিটাল মার্কেটিং করে ইনকাম। 
  • ব্লগিং ওয়েবসাইট তৈরি করে ইনকাম।
  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম। 

প্রিয় পাঠক ইতিমধ্যে উপরে যে কাজগুলোর কথা বলা হয়েছে সেই কাজগুলো আপনি মোবাইল ফোনের সাহায্য করতে পারবেন। এবং সঠিকভাবে যদি কাজ করেন তাহলে খুব ভালো পরিমাণ ইনকাম করতে পারবেন। 

মোবাইল ফোন দিয়ে কেন ফ্রিল্যান্সিং করবেন 

মোবাইল ফোন দিয়ে কেন ফ্রিল্যান্সিং করবেন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। আমাদের ভিতর এমন অনেকে আছে যারা অনলাইনে ইনকাম করা কিংবা ফ্রিল্যান্সিং করার অনেক ইচ্ছে। কিন্তু তাদের কাছে কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপ কেনার মত সামর্থ্য নাই। 

সে ক্ষেত্রে ভালো একটি স্মার্ট ফোন হলেই ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। আপনি প্রথম অবস্থায় মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে যদি বুঝতে পারেন যে ভালো পরিমাণ ইনকাম করা সম্ভব। তখন আপনি চাইলে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে যে টাকা ইনকাম করবেন সেই টাকা দিয়ে একটি ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটার কিনতে পারেন। 

তাই যারা ভাবছেন মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব কিনা। তারা আজ থেকে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা শুরু করুন। মোবাইল ফোন দিয়ে ইনকাম করে কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ কেনার পর আরো ভাল পরিমান ইনকাম করতে পারবেন আশা করা যায়। 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো কিভাবে 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখার জন্য আপনাকে বিশ্বস্ত একটি আইটি বেছে নিতে হবে। এবং বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে আইটি সম্পর্কে। এছাড়াও আপনি ইউটিউবে অথবা ফেসবুকে সার্চ করলে বিভিন্ন ধরনের মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখানো আইটি খুঁজে পাবেন। সেগুলোর মাধ্যমে যোগাযোগ করে মোবাইল ফোনে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন। 

বর্তমানে অনলাইনে বিভিন্ন কোর্স রয়েছে যেগুলো কোর্স করার পর আপনি তাদের আইডিতে কাজ করতে পারবেন। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করা অনেক সহজ। তাই আপনার মূল্যবান সময়গুলো সোশ্যাল মিডিয়াতে নষ্ট না করে কাজে লাগাবেন। আপনার প্রতিটা সময়কে মূল্য দিতে শিখুন তাহলে আপনি একজন সফল ব্যক্তি হতে পারবেন।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কোথায় শিখবো

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কোথায় শিখবো

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কোথায় শিখবো এমন প্রশ্ন অনেকের মনে জেগে থাকে। আমি বলবো মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখার সহজ কয়েকটি উপায় যে উপায় গুলো ব্যবহার করে আপনি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন মোবাইল ফোনের মাধ্যমে। এক্ষেত্রে কোন টাকা দিয়ে কোর্স করতে হবে না। 

ইউটিউবে বিভিন্ন টিউটোরিয়াল রয়েছে। এবং সেখানে অনেক রকম ফ্রি কোর্স থাকে। সম্পূর্ণ ভিডিও গুলো দেখে যার চ্যানেলের ভিডিও আপনার কাছে ভালো লাগবে বা আপনি বুঝতে পারবেন যে এই কাজটা করে আপনি খুব সহজে মোবাইল ফোন দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। সেই চ্যানেলে ফ্রি সম্পন্ন কোর্স আপনি মোবাইল ফোনের সাহায্য করে ভালোভাবে শেখা হলে তখন আপনি কাজের জন্য ট্রাই করবেন। 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার উপায় 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখে আপনি বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে। আপনার কাজের পোর্টফোলিও আপলোড করে তাদের কাছে পৌঁছাতে পারলে তারা যদি আপনার কাজ পছন্দ করে থাকে তাহলে খুব তাড়াতাড়ি আপনি কাজের অর্ডার পেয়ে যাবেন। এমন কিছু মার্কেট প্লেস রয়েছে যেগুলোতে আপনি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে একাউন্ট করে ইনকাম করতে পারবেন। 

  • ফাইভার: ফাইভার একটি জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস। যেখানে হাজার হাজার ফ্রিল্যান্সাররা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কাজ করে ইনকাম করছে। তাই আপনি চাইলে লোগো ডিজাইন এর কাজ শিখে। ফাইভার মার্কেটে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে পাবলিশ করবেন। এবং চেষ্টা করবেন সব সময় অনলাইনে থাকার। কারণ বায়ার যেকোনো সময় আপনাকে এসএমএস করতে পারে। আপনি যদি সাথে সাথে রিপ্লাই দিতে না পারেন তাহলে বায়ার অন্য কাউকে কাজের অর্ডার দিয়ে দিতে পারে আশা করছি বিষয়টি বুঝতে পারছেন। 
  • আপওয়ার্ক: আপওয়ার্ক সর্বোচ্চ জনপ্রিয় একটি প্ল্যাটফর্ম। যেখানে বড় বড় ফ্রিল্যান্সাররা কাজ করে থাকে। আপনি ফাইবার মার্কেটপ্লেসে ভালোভাবে কাজ করে হিউজ পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারেন। এরপর আপনি চাইলে আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেসের অ্যাকাউন্ট তৈরি করে পাবলিশ করে কাজ খুব সহজে কাজ করতে পারবেন। কাজ করার জন্য কাজের স্কিল ভালো হতে হবে। তাহলে আপনি অল্প কাজ করে বেশি পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 
  • ফ্রিল্যান্সার: ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেসে হাজার হাজার ফ্রিল্যান্সাররা কাজ করে থাকে। আপনিও চাইলে মোবাইল ফোনের সাহায্যে ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেস এ অ্যাকাউন্ট তৈরি করে সেখানে আপনার পোর্টফোলিও আপলোড করে কাজের অর্ডার নিতে পারেন। তবে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেস থেকে টাকা ইনকাম করতে চান। আপনার কাজের অভিজ্ঞতা সর্বোচ্চ পরিমাণ থাকতে হবে। কারণ এখানে যে যত ভালো কাজ করে দেখাতে পারবে সে বেশি অর্ডার পাবে। 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় কিনা

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় কিনা সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন। প্রিয় পাঠক মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে পারবেন তবে অল্প পরিমাণ। কারণ মোবাইল ফোন দিয়ে আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর ৬০% কাজ করতে পারবেন। বাকি ৪০% কাজ করার জন্য কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ প্রয়োজন হবে। 

প্রথম অবস্থায় আপনি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কাজ শিখে ইনকাম করে এরপরে ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার কিনার সিদ্ধান্ত নিবেন। মোবাইল ফোন দিয়ে সবচেয়ে সহজ কাজ করে ইনকাম করা যায় যে কাজ, তা হল লোগো ডিজাইন করা। এবং ইউটিউব মার্কেটিং এর কাজ। এই কাজগুলো আপনি খুব সহজভাবে করতে পারবেন। এবার আসুন জেনে নিন ইউটিউব মার্কেটিং এর কাজ কিভাবে করবেন। 

ইউটিউবে আপনি বিভিন্ন ধরনের ভিডিও আপলোড করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে আমার দেশের বেশিরভাগ মানুষ বিনোদন বেশি পছন্দ করে। আপনি যদি বিনোদনমূলক ভিডিও নিয়মিত তৈরি করে আপলোড করতে পারেন তাহলে অল্প দিনের মধ্যে আপনার চ্যানেলে প্রচুর পরিমাণে সাবস্ক্রাইব ভিউ আসবে। এভাবে যত বেশি ভিউ আসবে তত বেশি আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

এছাড়া youtube এ শর্ট ভিডিও আপলোড করে টাকা ইনকাম করা যায়, বিভিন্ন পণ্যর প্রমোশন করে টাকা ইনকাম করা যায়। ইউটিউবে আপনি বিজ্ঞাপন ছাড়াও আরো বেশ কয়েকটি উপায়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যেমন আপনি বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন পণ্যর লিংক শেয়ার করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনার গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও দেখার জন্য নির্দিষ্ট অর্থ নিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।নতুন অবস্থায় মোবাইল দিয়ে কোথায় ফ্রিল্যান্সিং করব

নতুন অবস্থায় মোবাইল দিয়ে কোথায় ফ্রিল্যান্সিং করব 

নতুন অবস্থায় মোবাইল দিয়ে কোথায় ফ্রিল্যান্সিং করব এরকম প্রশ্নের সঠিক উত্তর অনেকেই জানেন না। যার কারণে অনেক ফ্রিল্যান্সাররা হতাশ হয়ে পড়েছেন। নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হল। যারা নতুন অবস্থায় ফ্রিল্যান্সিং শিখছেন তারা অবশ্যই ফাইভার মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট তৈরি করবেন। 

ফাইভার মার্কেটপ্লেসে আপনি যদি বেশি বেশি অর্ডার কমপ্লিট করতে পারেন। তাহলে বিভিন্ন ধরনের বড় বড় মার্কেটপ্লেসে গিয়ে আপনি খুব সহজে কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন। নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ফাইভার মার্কেটপ্লেস বেস্ট একটি সাইট। প্রিয় পাঠক আশা করছি খুব সহজে বুঝতে পারছেন নতুনদের ফ্রিল্যান্সিং করার নিয়ম সম্পর্কে। 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে কত টাকা ইনকাম করা যায় 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে কত টাকা ইনকাম করা যায়। এবং কিভাবে ইনকাম করা যায় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত নিয়েই আজকের আলোচনা। মোবাইল ফোন দিয়ে আপনি যে কাজগুলো শিখবেন সেই কাজগুলোর উপর যদি আপনি বিভিন্ন জায়গায় পোর্টফলিও শেয়ার করলে অনেক কাজ পাবেন। 

আপনি যদি মার্কেটপ্লেস এ কাজ পাওয়ার আশায় বসে থাকেন তাহলে অনেক সময়ের প্রয়োজন। ফাইবার মার্কেট পেয়েছে একাউন্ট করে ফেসবুকে বিভিন্ন গ্রুপে আপনার কাজের পোর্টফোলিও শেয়ার করবেন। আপনি যদি ভালোভাবে মোবাইল ফোন দিয়ে কাজ করতে পারেন তাহলে মাসে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা ইনকাম করা সম্ভব।

এছাড়াও আপনি পরবর্তীতে বেশি বেশি কাজ পাবেন এবং বেশি টাকা ইনকাম করার সুযোগ পাবেন। তবে আপনি চেষ্টা করবেন মোবাইল ফোন দিয়ে টাকা ইনকাম করে খুব তাড়াতাড়ি কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ কেনার। কারণ কম্পিউটারের মাধ্যমে আপনি বড় বড় কাজের অর্ডার পাবেন এবং সেই কাজগুলো করে বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজেই। 

মার্কেটপ্লেসে কাজ পাওয়ার সহজ উপায় 

আমরা অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং শিখেছি কাজের অর্ডার পাইনা যার ফলে ইনকাম হয় না। মার্কেটে কাজ পাওয়ার জন্য সব সময় অনলাইনে থাকতে হবে। এবং আপনি যখন কোন মার্কেটপ্লেসে আপনার কাজের পোর্টফোলিও অর্থাৎ গিগ পাবলিশ করবেন। সেটি ভালোভাবে seo করতে হবে। আপনি ইচ্ছেমতো গিগ পাবলিশ করে রেখে দিলে কখনোই কাজ পাবেন না। 

যদি দেখেন একভাবে দিয়ে গিগ রাংক করছে না অন্যভাবে দেওয়ার চেষ্টা করুন। এছাড়াও আপনি ইউটিউবে বিভিন্ন টিউটোরিয়াল দেখে গিগ রাংক করার জন্য কাজ করতে থাকুন। আপনার গিগ যদি সঠিক পর্যায়ে রাংক করতে পারে তাহলে আপনি খুব সহজে বেশি অর্ডার পেয়ে যাবেন। একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এটি। 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সেরা ১০ টি উপায় সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত প্রশ্নের উত্তর

মোবাইল ফোন দিয়ে কি ফ্রিল্যান্সিং করা যায়?
অবশ্যই মোবাইল ফোন দিয়ে বর্তমান সময়ের ফ্রিল্যান্সিং করা যায়। কারণ এখনকার ফোন গুলো অনেক বেশি শক্তিশালী এবং অনেক ধারণক্ষমতা সম্পন্ন। এখন অনেক মোবাইল আছে যেগুলোতে ল্যাপটপের চেয়েও অনেক বেশি স্টোরেজ পাওয়া যায় এবং ভালো স্পিড পাওয়া যায়। তাই এক কথায় বলা যায় মোবাইল ফোন দিয়ে খুব সহজেই এখন ফ্রিল্যান্সিং করা যায়।

সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজ কোনটি?
সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজ গুলো হল-

  • ডাটা এন্ট্রি
  • ডিজিটাল মার্কেটিং
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট
  • সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার
  • ট্রান্সলেশন
  • কনটেন্ট রাইটিং
  • ফেসবুক ও ইউটিউব মার্কেটিং

মোবাইল দিয়ে কি ডিজিটাল মার্কেটিং করা যায়?
হ্যাঁ মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করা যায়। বর্তমানে আমাদের দেশে মোবাইল শুধু বিনোদনের মাধ্যম নয়। মোবাইল দিয়ে অনেক বড় বড় কাজ করে প্রতিমাসে অনেক টাকা আয় করা যায়। কারণ বর্তমানের ফোনগুলো অনেক স্টোরেজ সম্পন্ন এবং অনেক শক্তিশালী। তাই মোবাইল দিয়ে দেশের যেকোনো স্থানে অবস্থান করে সহজেই ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ করা যায়।

ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে লেখক এর মতামত 

ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে লেখক এর মতামত হলো। ইতিমধ্যে আপনি জানতে পারছেন মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সেরা 10 টি উপায় এবং কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করতে হয় সেই সম্পর্কে। সম্পূর্ণ আর্টিকেলের মধ্যে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো। যারা নতুন অবস্থায় ফ্রিল্যান্সিং শিখে ইনকাম করার ইচ্ছে আছে। তাদের আগে ভালোভাবে শিখতে হবে কাজ। 

তারপর ইনকামের চিন্তা করতে হবে। তাই আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং শিখে ইনকাম করতে চান তাহলে অনেক ধৈর্য এবং সময় নিয়ে আসতে হবে। যদি আপনি মনোযোগ সহকারে এবং সঠিক একটি আইটি বেছে নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করতে পারেন, সঠিক গাইড লাইন বেছে নিতে পারেন তাহলে আপনি খুব সহজেই ফ্রিল্যান্সিং এ সফল হতে পারবেন। আজকের মত আর্টিকেলটি এখানেই শেষ করছি। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এট্রাকশন আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url