সরকারি ভাবে বিদেশে যাওয়ার উপায় ২০২৬

এই জন্য যারা সরকারি ভাবে বিদেশে যেতে চায়। তাদের সরকারিভাবে বিদেশে যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো সরকারিভাবে বিদেশে যাওয়ার উপায় ২০২৬।
পোষ্ট সূচিপত্রঃ সরকারি ভাবে বিদেশে যাওয়ার উপায় ২০২৬
- সরকারি ভাবে বিদেশে যাওয়ার উপায় ২০২৬
- সরকারিভাবে বিদেশে যেতে কি কি লাগে
- কোন দেশে কাজের বেতন বেশি
- বিদেশে কোন কাজের চাহিদা বেশি
- সরকারি স্কলারশিপের বিদেশে পড়াশোনা
- সরকারি অনুমোদিত হজ বা ধর্মীয় সফর
- দক্ষ কর্মী হিসেবে স্থায়ী অভিবাসন
- সরকারি-ভাবে-বিদেশে-যাওয়ার-উপায়-২০২৬
- প্রতারণা থেকে সাবধান হওয়া
- শেষকথাঃ সরকারি ভাবে বিদেশে যাওয়ার উপায় ২০২৬
সরকারি ভাবে বিদেশে যাওয়ার উপায় ২০২৬
সরকারিভাবে বিদেশে যাওয়ার উপায় ২০২৬ এ সম্পর্কে বলতে গেলে বর্তমান বাংলাদেশ থেকে বিদেশে বিভিন্ন দেশে বিভিন্নভাবে কর্মী নিয়োগ করার কিছু সরকারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। সে প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠানগুলো হলো বি এমইটি, আমি প্রবাসী অ্যাপ, দক্ষিণ কোরিয়া ইপিএস প্রোগ্রাম ইত্যাদি আরো অনেক ধরনের প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
আরো পড়ুনঃ বিদেশ থেকে বিকাশে টাকা পাঠানোর নিয়ম
এই প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সরকারিভাবে বিভিন্ন দেশে যোগ্য প্রার্থী অর্থাৎ লোক পাঠানো হয়। বাংলাদেশ থেকে যারা সরকারিভাবে বিদেশে যেতে চায়। তারা উপরোক্ত যে সরকারের প্রতিষ্ঠানগুলো রয়েছে এগুলোতে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। এরপরে নিয়মিত একাউন্ট গুলোতে আপডেট থাকতে হবে।
এই প্রতিষ্ঠানগুলোতে দেখা যাবে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের জব সার্কুলার প্রকাশ করা হয়। জব সার্কুলার প্রকাশ করলে এগুলোতে আবেদন করতে হবে। এই প্রতিষ্ঠানগুলো একজন যোগ্য প্রার্থীদের বিভিন্নভাবে বিভিন্ন উপায়ে বাছাই করে দেশের কানুন অনুযায়ী যোগ্য প্রার্থীদের বাছাই করার প্রক্রিয়া বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে।
যেমন যারা দক্ষিণ কোরিয়ায় লটারির মাধ্যমে যেতে চাই তাদেরকে লটারির মাধ্যমে বাছাই করা হয়। এই লোকগুলো বাছাই করার পরে যোগ্য প্রার্থীদের বিভিন্ন কাজের প্রশিক্ষণ দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন দেশে পাঠানো হয়। উপরোক্ত যেই সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো রয়েছে সেগুলোতে আমরা চোখ রেখে আবেদন করতে পারবো।
এবং সরকারি ভাবে বিদেশে যেতে পারবো। সরকারিভাবে বিদেশে যাওয়া আমাদের অনেকেরই স্বপ্ন। তাই আমাদের সবকিছু গুছিয়ে রেখে ভালোভাবে চেষ্টা করে যেতে হবে।
সরকারিভাবে বিদেশে যেতে কি কি লাগে
সরকারিভাবে বিদেশে যাওয়ার উপায় ২০২৬ এ সম্পর্কে বলতে গেলে সরকারিভাবে বিদেশে যেতে অনেক কিছুর প্রয়োজন হয়। যেমন আমরা যদি কাজ করতে যাই তাহলে কাজের কাগজপত্র থাকতে হবে। যদি পড়াশোনা করতে চাই তাহলে শিক্ষাগত যোগ্যতা সার্টিফিকেট থাকতে হবে। স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে গেলে ডাক্তারের ডকুমেন্টস থাকতে হবে।
আরো পড়ুনঃ বিদেশ থেকে ইসলামি ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম
অর্থাৎ আমাদের সরকারি ভাবে বিদেশে যেতে হলে অনেক কিছু প্রয়োজন আছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল বৈধ পাসপোর্ট, পুলিশের ক্লিয়ারেন্স, শিক্ষাগত যোগ্যতার মূল সার্টিফিকেট, জাতীয় পরিচয় পত্র অর্থাৎ nid card, passport সাইজের ছবি, ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট ইত্যাদি আরো অনেক ধরনের কাগজ এর প্রয়োজন। আমরা যদি সরকারিভাবে বিদেশে যেতে চাই।
তাহলে আমাদেরকে উপরোক্ত বিষয়গুলোর উপরে ভালোভাবে ফোকাস করতে হবে। এবং সেই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আমাদের রাখতে হবে। তার মধ্যে আরেকটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট। এটা আমাদের রাখতে হবে। তাহলে আমরা বিদেশে গিয়ে সুন্দরভাবে চলাচল করতে পারব এবং সরকারি ভাবে যেতে পারবো।
কোন দেশে কাজের বেতন বেশি
সরকারিভাবে বিদেশে যাওয়ার উপায় ২০২৬ এটা যদি আমরা উল্লেখ করতে যাই। তাহলে আরেকটি পয়েন্ট হলো কোন দেশে কাজের বেতন বেশি। অর্থাৎ কোন কোন দেশে গেলে আমরা বেশি বেতনের কাজ করতে পারবো। এটা আমাদের জানা খুবই প্রয়োজন। বিশ্বের যত উন্নত দেশগুলো রয়েছে ওগুলোতে যদি আমরা যেতে পারি। তাহলে আমাদের ইনকাম বেশি হবে।
তবে কর্মীদের অর্থাৎ যারা কাজ করবে তাদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকা প্রয়োজন। বাংলাদেশ থেকে যেই নাগরিক গুলো বিদেশে যায়। সাধারণত বিদেশে গিয়ে তাদের ইনকাম নির্ভর করে তাদের কাজ দক্ষতার উপরে। যে কাজগুলো তারা ভালো করে। সেই কাজ যদি তারা পায়। তাহলে তাদের বেতন আরো বেশি হয়। ভালো বেতনের একটি কাজ পেয়ে থাকে।
যে দেশগুলোতে কাজের বেতন বেশি নিচে সেগুলো উল্লেখ করা হলো, বর্তমানে কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি, দক্ষিণ কোরিয়া, ইতালি, যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর, সুইডেন, ফ্রান্স, দুবাই, হংকং, ডেনমার্ক, নেদারল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, কুয়েত, কাতার, ইত্যাদি এই দেশগুলোতে ভালো বেতনের কাজ পাওয়া যায়।
অর্থাৎ এই দেশগুলোতে গেলে কাজের বেতন বেশি। তাই আমরা আমাদের মধ্যে যদি কেউ বেশি বেতনের কাজের জন্য বিদেশে যেতে চাই। তাহলে উপরোক্ত যে দেশগুলো উল্লেখ করা হয়েছে। সেই দেশগুলোতে আমাদেরকে যেতে হবে।
বিদেশে কোন কাজের চাহিদা বেশি
সরকারিভাবে বিদেশে যাওয়ার উপায় ২০২৬ এর আরেকটি পয়েন্ট হলো বেতন বেশি কোন কাজে। অর্থাৎ বিদেশে গিয়ে কোন কাজে বেতন বেশি বা কোন কাজের চাহিদা বেশি। বিদেশে যাওয়ার পরে বাংলাদেশের নাগরিকগণ বিভিন্ন ধরনের কাজে নিয়োজিত থাকে। তবে এমন কিছু কাজ রয়েছে। যেগুলো অন্য যে কোন কাজের তুলনায় বেতন বেশি পাওয়া যায়।
আরো পড়ুনঃ ইউরোপের কোন কোন দেশের ভিসা চালু আছে
বিদেশে এমন কিছু কাজ রয়েছে যেগুলো ওভারটাইম করলে বেতন পাওয়া যায়। এবং অতিরিক্ত ওভারটাইম করার সুযোগ রয়েছে। বেতন বেশি পাওয়ার লক্ষ্যে বর্তমানে বিদেশে যে কাজগুলোর চাহিদা বেশি। সেগুলো হলো ড্রাইভার, ফ্যাক্টরি শ্রমিক, কনস্ট্রাকশন শ্রমিক অর্থাৎ রাজমিস্ত্রি, কৃষি শ্রমিক, ফুড ডেলিভারি ম্যান, হোটেল কর্মী, রেস্টুরেন্ট কর্মী, সিকিউরিটি গার্ড, প্লাম্বার অর্থাৎ পানির মিস্ত্রি ইত্যাদি।
আরো অনেক কাজ রয়েছে যেগুলোতে ভালো চাহিদা রয়েছে বিদেশে। এবং উপরোক্ত এই কাজগুলো বিদেশে খুবই চাহিদা পূর্ণ। তাই আমরা যদি কেউ বিদেশে যায়। তাহলে এই কাজগুলোর মাধ্যমে আমরা যেতে পারি।
সরকারি স্কলারশিপের বিদেশে পড়াশোনা
সরকারিভাবে বিদেশে যাওয়ার উপায় ২০২৬ এর সম্পর্কে বলতে গেলে আরেকটি পয়েন্ট হলো সরকারি স্কলারশিপ এর মাধ্যমে বিদেশে পড়াশোনা করা। অর্থাৎ সরকারি খরচে বিদেশে পড়াশোনা করতে যাওয়া। আমাদের মধ্যে কেউ যদি বিদেশে উচ্চ শিক্ষা নিতে চায় বিদেশ থেকে কোন ডিগ্রী অর্জন করতে চায়।
তাহলে সে সরকারিভাবে বা আন্তর্জাতিক ভাবে স্কলারশিপের অর্থাৎ ফ্রি তে পড়াশোনা করার সুযোগ নিতে পারে। এই স্কলারশিপ গুলো সম্পূর্ণ বৈধ এবং এই স্কলারশিপ গুলো সরকার অনুমোদিত। যে ছাত্র-ছাত্রীরা সরকারি খরচে স্কলারশিপ এর মাধ্যমে বিদেশে গিয়ে সুন্দরভাবে পড়াশোনা করতে পারে। বিদেশে স্কলারশিপ এর মাধ্যমে পড়াশোনা করতে গেলে অনেক ধরনের উপকার রয়েছে।
যেমন সরকারিভাবে খরচ পাওয়া যায়। এবং বিদেশে গিয়ে যদি নিজের সব পকেট খরচ চালাতে হয়। তাহলে ওখান থেকে তো সরকারি ভাবে সবকিছু পাওয়া যায়। তাও নিজে থেকে যে কোন জায়গাতে কাজ করে। ওভারটাইম কাজ করে নিজের খরচ চালাতে পারবেন।আর যারা সরকারি স্কলারশিপ বিদেশে পড়াশোনা করতে যায়।
তাদের প্রয়োজন হয় না অন্য কাজ করার। তবে তারা ইচ্ছা করলে করতে পারবে বিদেশী উচ্চ শিক্ষার জন্য সরকারি এবং আন্তর্জাতিক স্কলারশিপ এর সুযোগ নিতে পারবেন।
সরকারি অনুমোদিত হজ বা ধর্মীয় সফর
সরকার এভাবে বিদেশে যাওয়ার উপায় ২০২৬ এর আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হল। সরকারি অনুমোদিত অর্থাৎ সরকারের অনুমতিতে হজ বা ধর্মীয় সফর করা। বাংলাদেশে প্রতি বছরে সরকারের অনুমতিতে হজ এজেন্সী অর্থাৎ যার মাধ্যমে হজে যাওয়া হয়। এবং ধর্ম মন্ত্রণালয় এর মাধ্যমে বিদেশে সফর করা হয়। সেগুলোর মাধ্যমে যাওয়া যায়।
বাংলাদেশে হজ, ওমরাহ এবং ধর্মীয় যে শিক্ষা সফর গুলো রয়েছে। সেগুলো সরকারি ভাবে করা সম্ভব। সরকারিভাবে করতে গেলে মাঝে মাঝে অনেক সময় প্রতারক এজেন্ট যারা রয়েছে অর্থাৎ যারা দালাল রয়েছে। তাদের ফাদে পড়ে যাওয়া হয়। এগুলো থেকে আমাদেরকে বেঁচে থাকতে হবে। সরকার অনুমোদিত যে হজ কাফেলা রয়েছে এবং ধর্মীয় সফরের যে কাফেলা রয়েছে। সেগুলোর মাধ্যমে আমাদের হজ এবং ধর্মীয় সফর সম্পন্ন করা উচিত।
দক্ষ কর্মী হিসেবে স্থায়ী অভিবাসন
সরকারিভাবে বিদেশে যাওয়ার উপায় ২০২৬ এর আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হল। দক্ষ কর্মী হিসেবে স্থায়ীভাবে অভিবাসন করা। বাংলাদেশের যে নাগরিকগুলো বিদেশে কাজ করতে যায়। তাদের উচ্চশিক্ষা এবং ভাষা দক্ষতা ও কর্ম অভিজ্ঞতা যদি থাকে। তাহলে তারা একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ইত্যাদি বিভিন্ন দেশগুলোতে যেতে পারবে।
এই দক্ষ কর্মী হিসেবে যেতে হলে অনলাইনে উপরোক্ত যে প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম দেওয়া হয়েছে সেগুলোতে আমাদেরকে এপ্লাই করতে হবে। এবং যে দেশে যাব সেই দেশের সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটে আমাদের সবকিছু জমা দিতে হবে।
সরকার থেকে সরকার এর মাধ্যমে লোক পাঠানো
সরকারিভাবে বিদেশে যাওয়ার উপায় ২০২৬ এর আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হলো। সরকার থেকে সরকারের মাধ্যমে। অর্থাৎ এক সরকার থেকে অন্য দেশের সরকার এর কাছে লোক পাঠানো। যেমন বাংলাদেশের সরকার এবং অন্যান্য যে দেশগুলো রয়েছে সেই দেশগুলোর সরকারের মধ্যে চুক্তির মাধ্যমে কর্মী প্রেরণ করা হয়।
এভাবে কর্মী প্রেরণ করলে যে কর্মীগুলো ওই দেশে যায় বা অর্থাৎ বাংলাদেশ সরকার অন্য যে দেশে কর্মী প্রেরণ করে বা পাঠায়। তাদের অনেক ভালো একটি বেতনের চাকরি পাওয়া যায়। এবং তারা সেখানে গিয়ে অনেক সুখে শান্তিতে থাকে। বাংলাদেশের সরকার অন্য যে দেশগুলোর সাথে চুক্তি করে কর্মী পাঠায়।
সেই দেশগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল মালয়েশিয়া, জাপান, সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, দক্ষিণ কোরিয়া ইত্যাদি দেশগুলোতে টি আই টি পি এর মাধ্যমে কর্মী পাঠায়। এইগুলো অর্থাৎ যাদেরকে সরকারিভাবে অন্য দেশে কর্মী হিসেবে পাঠানো হয়।
তারা সম্পূর্ণ নিরাপদ ও স্বচ্ছ হিসেবে থাকে। এই কারণে সরকার থেকে সরকার অর্থাৎ এক দেশের সরকারের মাধ্যমে অন্য দেশের সরকারের কাছে যদি কোন কর্মী যায়। তাহলে সে ভালো বেতনের একটি চাকরি পায় একটি ভালো কাজ পায়। এবং সেখানে সে নিরাপদ থাকতে পারে।
প্রতারণা থেকে সাবধান হওয়া
সরকারিভাবে বিদেশে যাওয়ার উপায় ২০২৬ এটার ভেতরে আমাদেরকে আরেকটি জিনিস মাথায় রাখতে হবে। সেটি হল প্রতারণা থেকে আমাদেরকে সাবধান হতে হবে। অর্থাৎ অনেক লোক রয়েছে যারা বিভিন্ন দালাল বা অনুমতি নেই। যে প্রতিষ্ঠানের সরকার ভাবে কোন অনুমতি নেই সেগুলোর মাধ্যমে যেতে চাই। এগুলোর মাধ্যমে গেলে তারা প্রতারণা শিকার হয়।
এবং ওই দেশে যাওয়ার পরে কোন কাজ পায় না। বরং জেল খেটে আবার ফেরত আসে। তাই আমাদেরকে দালাল বা সরকারিভাবে অনুমতি নেই এমন এজেন্টদের ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না। আমরা যখন বিদেশে যাওয়ার জন্য অর্থ লেনদেন অর্থাৎ টাকা লেনদেন করব।
তখন আমাদেরকে সব সময় বিএমইটি এর রেজিস্ট্রেশন যাচাই করতে হবে। বিদেশে যাওয়ার সরকারি নির্ধারিত এবং সরকারিভাবে পরিচালিত ব্যাংকের মাধ্যমে অর্থ প্রদান করতে হবে। এবং আমাদেরকে এর মাধ্যমে প্রতারণা থেকে বেঁচে থাকতে হবে।
শেষকথাঃ সরকারি ভাবে বিদেশে যাওয়ার উপায় ২০২৬
সরকারিভাবে বিদেশে যাওয়ার উপায় ২০২৬ এর সম্পর্কে উপরে আলোচনা করা হয়েছে। ২০২৬ সালে বাংলাদেশ থেকে সরকারিভাবে বিদেশে যাওয়ার আগের থেকে অনেক ভালো সুযোগ রয়েছে। যেকোনো সময় থেকে সুযোগ ভালো এই ২০২৬ সালে। তবে এর মধ্যে মূল কথা হলো বিদেশে যাওয়ার জন্য আমাদেরকে বৈধ পথ অনুসরণ করতে হবে।
সরকারি যে দিক নির্দেশনা গুলো রয়েছে সেগুলো আমাদেরকে মেনে নিতে হবে। আপনি যদি সরকারের নিয়ম কানুন এবং দালাল এর ফাঁদে পা না দেন। তাহলে আপনি নিশ্চয়ই নিরাপদ ভাবে বিদেশে যেতে পারবেন। আজকেরে আর্টিকেলটি আপনাদের কাছে যদি ভালো লেগে থাকে। তাহলে আপনার বন্ধুবান্ধবদের সাথে শেয়ার করবেন এবং নিচে একটি সুন্দর কমেন্ট করে যাবেন। ধন্যবাদ।
এট্রাকশন আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url